সেবাদানে শুদ্ধাচার অনুশীলন নিশ্চিতকরণ, ইনোভেশনকে উৎসাহিত করা, সেবাগ্রহিতার পরিতৃপ্তির জন্য কার্যকর পরিষেবা প্রদান এবং সেবা প্রদান পদ্ধতিকে ২০২১ সালের মধ্যে ডিজিটালাইজ করা হবে। ২০২০ সালের মধ্যে সমাজসেবা অধিদফতরের সকল সেবাগ্রহীতার একটি সমন্বিত ডিজিটাল তথ্য ভান্ডার তৈরি সম্পন্ন করা হবে। ২০২০ সালের মধ্যে সামাজিক নিরাপত্তা কার্যক্রমের প্রভাব মূল্যায়নের মাধ্যমে জাতীয় সামাজিক নিরাপত্তা কৌশল বাস্তবায়নের লক্ষ্যে বিকাশমান কর্মপরিকল্পনা প্রণয়ন করা হবে।
২০১৯-২০ অর্থবছরের সম্ভাব্য প্রধান অর্জনসমূহ
- ৬ হাজার ০ শত ৮৫ জন ব্যক্তিকে বয়স্কভাতা, ২ হাজার ৩ শত ৩৬ জনকে বিধবা ও স্বামী নিগৃহীতা ভাতা এবং ১ হাজার ৫ শত ৫ জন ব্যক্তিকে অসচ্ছল প্রতিবন্ধী ভাতা ও ১ শত ১০ জন প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীকে উপবৃত্তি প্রদান;
- বিনিয়োগ ও পুনঃবিনিয়োগের মাধ্যমে ২৫ লক্ষ টাকা সুদমুক্ত ক্ষুদ্রঋণ প্রদান করা হবে। যাতে নিম্ন আয়ের জনগোষ্ঠী ও প্রতিবন্ধী ব্যক্তির আত্মকর্মসংস্থান, নিজস্ব পুঁজি সৃষ্টি, দারিদ্র্য হ্রাস এবং ক্ষমতায়ন হবে;
- সমাজের বিশেষ শ্রেণি বিশেষতঃ হিজড়া, বেদে ও অনগ্রসর জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়নের লক্ষ্যে ৬০ ব্যক্তিকে বিশেষ ভাতা ও ৬৫ শিশুকে শিক্ষা বৃত্তি চালুর মাধ্যমে ব্যক্তির জীবনমান উন্নয়ন করা হবে;
- প্রতিবন্ধিতা শনাক্তকরণ জরিপের কেন্দ্রীয় তথ্য ভান্ডারে সংরক্ষিত ২ হাজার ১ শত ৩৩ জন প্রতিবন্ধী ব্যক্তির তথ্য বিশ্লেষণ করে তাদের উন্নয়নের মূল স্রোতধারায় আনার ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে;
- এমআইএস সফটওয়্যার এর মাধ্যমে উপজেলার সকল ভাতাগ্রহীতাকে ই-মেপেন্টে ভাতা প্রদান করা হবে।
- বাংলাদেশের প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জীবন-মান উন্নয়ন প্রকল্পে সুবিধাভোগীর সংখ্যা বৃদ্ধি করা হবে।
- SDGs এর লক্ষ্যমাত্রা ৫.৪.১ এর আলোকে অবৈতনিক গৃহাস্থালী কাজের মর্যাদা উন্নীতকরণে সচেতনতা বৃদ্ধি করা